সরাসরি সংঘর্ষের হাত থেকে রক্ষা পেলো কবিগুরু এক্সপ্রেস ও সাগরদিঘি এক্সপ্রেস
একই লাইনে চলে এসেছিল দুটি ট্রেন। কিন্তু একটি ট্রেনের চালক তৎপরতার সঙ্গে ট্রেনটি থামিয়ে দেন। ফলে বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেলেন যাত্রীরা। কিন্তু হঠাৎ ব্রেক কষার জন্য ওই ট্রেনের তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে।
শুক্রবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘির গোঁসাই গ্রামের কাছে। স্থানীয় সূত্রে খবর, ডাউন বর্ধমান-আজিমগঞ্জ ভায়া সাগরদিঘি এক্সপ্রেসটি আজিমগঞ্জ স্টেশন ছেড়ে যাওয়ার সময় ওই লাইনে ঢুকে পড়ে কবিগুরু এক্সপ্রেস। কিন্তু বর্ধমান-আজিমগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের চালক ভূপিন্দর কুমার বিষয়টি বুঝতে পেরেই প্রায় ১০০ মিটার আগে ব্রেক কষে ট্রেন থামান। এর ফলে ওই ট্রেনের তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে যায়। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে যাত্রীদের মধ্যে। আতঙ্কে অনেকেই ট্রেন থেকে লাইনে ঝাঁপ দেন। এই ঘটনায় আট যাত্রী অল্পবিস্তর জখম হন। এঁদের মধ্যে ছ'জনকে সাগরদিঘি গ্রামীণ হাসপাতালে এবং দু'জনকে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
একই লাইনে কীভাবে দুটি ট্রেন এল তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। মুর্শিদাবাদের যাত্রী সুরক্ষা সমিতির সম্পাদক এ আর খান বলেন, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন যাত্রীরা। রেল কর্তৃপক্ষের ভুলেই এই ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে রেলের পদস্থ আধিকারিকরা পৌঁছন। মালদার ডিআরএম রিলিফ ট্রেন নিয়ে ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। এই ঘটনার পরই কবিগুরু এক্সপ্রেসকে ঘুরিয়ে শিয়ালদহের দিকে পাঠানো হয়েছে। ওই শাখার ট্রেনগুলিকে অন্য রুটে চালানো হচ্ছে।
একই লাইনে চলে এসেছিল দুটি ট্রেন। কিন্তু একটি ট্রেনের চালক তৎপরতার সঙ্গে ট্রেনটি থামিয়ে দেন। ফলে বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেলেন যাত্রীরা। কিন্তু হঠাৎ ব্রেক কষার জন্য ওই ট্রেনের তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে।
শুক্রবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘির গোঁসাই গ্রামের কাছে। স্থানীয় সূত্রে খবর, ডাউন বর্ধমান-আজিমগঞ্জ ভায়া সাগরদিঘি এক্সপ্রেসটি আজিমগঞ্জ স্টেশন ছেড়ে যাওয়ার সময় ওই লাইনে ঢুকে পড়ে কবিগুরু এক্সপ্রেস। কিন্তু বর্ধমান-আজিমগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের চালক ভূপিন্দর কুমার বিষয়টি বুঝতে পেরেই প্রায় ১০০ মিটার আগে ব্রেক কষে ট্রেন থামান। এর ফলে ওই ট্রেনের তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে যায়। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে যাত্রীদের মধ্যে। আতঙ্কে অনেকেই ট্রেন থেকে লাইনে ঝাঁপ দেন। এই ঘটনায় আট যাত্রী অল্পবিস্তর জখম হন। এঁদের মধ্যে ছ'জনকে সাগরদিঘি গ্রামীণ হাসপাতালে এবং দু'জনকে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
একই লাইনে কীভাবে দুটি ট্রেন এল তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। মুর্শিদাবাদের যাত্রী সুরক্ষা সমিতির সম্পাদক এ আর খান বলেন, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন যাত্রীরা। রেল কর্তৃপক্ষের ভুলেই এই ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে রেলের পদস্থ আধিকারিকরা পৌঁছন। মালদার ডিআরএম রিলিফ ট্রেন নিয়ে ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। এই ঘটনার পরই কবিগুরু এক্সপ্রেসকে ঘুরিয়ে শিয়ালদহের দিকে পাঠানো হয়েছে। ওই শাখার ট্রেনগুলিকে অন্য রুটে চালানো হচ্ছে।
Post a Comment