রঘুনাথগঞ্জ শহর থেকে উমরপুর মোড়ে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক পর্যন্ত গোটা রাস্তাটি সন্ধ্যা হলেই অন্ধকারে ডুবে থাকে। গুরুত্বপূর্ণ ওই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার নিত্যযাত্রী, বাস, লরি, ট্রেকার, অটো ইত্যাদি যানবাহন যাতায়াত করে। অথচ আশ্চর্যজনক ভাবে ওই রাস্তাটিতে বৈদ্যুতিক আলো জ্বলে না। ওই রাস্তার মাঝামাঝি এলাকার মিঞাপুর থেকে একটি রাস্তা চলে গিয়েছে জঙ্গিপুর স্টেশন পর্যন্ত। ওই রাস্তাটিতেও কোনও আলো জ্বলে না। একদিকে জাতীয় সড়কের মোড়, অন্যদিকে জঙ্গিপুর মহকুমার শহর রঘুনাথগঞ্জ। মধ্যবর্তী এলাকার ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ ওই সড়ক দু’টি দিয়ে রাতে ভোগান্তি বরাদ্দ থাকে। অন্ধকারের ওই ভোগান্তি থেকে পথচারীদের রেহাই দিতে সংশ্লিষ্ট সরকারি সব পক্ষের কাছে আবেদন জানাই।
পথবাতিহীন রাস্তা
রঘুনাথগঞ্জ শহর থেকে উমরপুর মোড়ে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক পর্যন্ত গোটা রাস্তাটি সন্ধ্যা হলেই অন্ধকারে ডুবে থাকে। গুরুত্বপূর্ণ ওই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার নিত্যযাত্রী, বাস, লরি, ট্রেকার, অটো ইত্যাদি যানবাহন যাতায়াত করে। অথচ আশ্চর্যজনক ভাবে ওই রাস্তাটিতে বৈদ্যুতিক আলো জ্বলে না। ওই রাস্তার মাঝামাঝি এলাকার মিঞাপুর থেকে একটি রাস্তা চলে গিয়েছে জঙ্গিপুর স্টেশন পর্যন্ত। ওই রাস্তাটিতেও কোনও আলো জ্বলে না। একদিকে জাতীয় সড়কের মোড়, অন্যদিকে জঙ্গিপুর মহকুমার শহর রঘুনাথগঞ্জ। মধ্যবর্তী এলাকার ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ ওই সড়ক দু’টি দিয়ে রাতে ভোগান্তি বরাদ্দ থাকে। অন্ধকারের ওই ভোগান্তি থেকে পথচারীদের রেহাই দিতে সংশ্লিষ্ট সরকারি সব পক্ষের কাছে আবেদন জানাই।
Post a Comment