FB.init({ appId : '{248591178890761}', status : true, xfbml : true, version : 'v2.7' // or v2.6, v2.5, v2.4, v2.3 }); FB.init() function onLogin(response) { if (response.status == 'connected') { FB.api('/me?fields=first_name', function(data) { var welcomeBlock = document.getElementById('fb-welcome'); welcomeBlock.innerHTML = 'Hello, ' + data.first_name + '!'; }); } } FB.getLoginStatus(function(response) { // Check login status on load, and if the user is // already logged in, go directly to the welcome message. if (response.status == 'connected') { onLogin(response); } else { // Otherwise, show Login dialog first. FB.login(function(response) { onLogin(response); }, {scope: 'user_friends, email'}); } }); জঙ্গিপুর কলেজের প্রাক্তন ছাত্র মুহাম্মদ এজাজুল হক রাষ্ট্রপতি পুরস্কারে মনোনীত | Raghunathganj - Jangipur
Menu

Admin Admin Author
Title: জঙ্গিপুর কলেজের প্রাক্তন ছাত্র মুহাম্মদ এজাজুল হক রাষ্ট্রপতি পুরস্কারে মনোনীত
Author: Admin
Rating 5 of 5 Des:
ইন্টারনেট ডেস্ক: শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পাচ্ছেন মালদার সুজাপুরের নয় মৌজা সুবহানিয়া হাই মাদ্রাসার শিক্ষক ম...
ইন্টারনেট ডেস্ক: শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পাচ্ছেন মালদার সুজাপুরের নয় মৌজা সুবহানিয়া হাই মাদ্রাসার শিক্ষক মুহাম্মদ এজাজুল হক। কেবল শিক্ষক নয়, তিনি একজন সমাজসেবী, শিক্ষা ও সংস্কৃতির প্রেমিকের দূত বলেই পরিচিত গোটা কালিয়াচক-সুজাপুর এলাকায়। রাষ্ট্রপতির পুরস্কার পাওয়ার খবর আসতেই খুশির জোয়ারে ভাসছেন এজাজুল বাবু সহ তার পরিবার। আগামী ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবসে দিল্লিতে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জী তাকে পুরস্কৃত করবেন বলে জানা গেছে।

ভারত সরকার কর্তৃক তাকে জাতীয় শিক্ষক রূপে নির্বাচিত করাই মালদা জেলাবাসী গর্বিত। গর্বিত তার মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রী থেকে শুরু করে শিক্ষক শিক্ষিকা অভিভাবক শুভানুধ্যায়ীরা।

১৯৫৮ সালের ১৪ ই আগস্ট মালদা জেলার কালিয়াচকের দল্লু গ্রামে এক কৃষক পরিবারে জন্ম তাঁর। পিতা মোহম্মদ রহিম শেখ। মাতা গুলসান বিবি। প্রাথমিক শিক্ষা নিয়েছেন নিজ গ্রামেই। ১৯৮১ সালে মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর কলেজ থেকে বাংলায় স্নাতক পাস হন। ১৯৮৬ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএড পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।

১৯৮৪ সালের ১৪ অক্টোবর ভারত সরকারের অধীনস্থ সংস্থায় কর্ম জীবনের সূচনা করে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কর্মরত থাকেন। স্বপ্ন ছিল শিক্ষক হওয়ার। ১৯৮৯ সালের ১ ডিসেম্বর সুজাপুরের নয় মৌজা সুবহানিয়া হাই মাদ্রাসায় (উঃ মাঃ)স্থায়ী শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। শিক্ষক হিসেবে মালদা জেলায় অতি পরিচিত নাম মুহাম্মদ এজাজুল হক। ইতিমধ্যেই দেশ বিদেশে বহু পুরস্কার পেয়েছেন। ২০১৩ সালে রাজ্য সরকার তাকে “শিক্ষারত্ন” সম্মান প্রদান করেন। এবার জাতীয় পুরস্কার। এজাজুল সাহেব তার বিদ্যালয়ের উন্নতির ক্ষেত্রে এক দায়িত্ববান ভূমিকা পালন করে চলেছেন।

এজাজুল বাবু বলেন, “রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পাওয়ার চিঠি হাতে পেতেই অনেক খুশি হয়েছি। স্বপ্ন দেখতাম শিক্ষকতা করার। দায়িত্ব আরও বেড়ে গেলো। চেষ্টা করবো ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষা দান করে শিক্ষিত সমাজ গড়ে তোলার। অবশেষে আমার স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে”।

About Author

Advertisement

Post a Comment

Motion Post

 
Top