FB.init({ appId : '{248591178890761}', status : true, xfbml : true, version : 'v2.7' // or v2.6, v2.5, v2.4, v2.3 }); FB.init() function onLogin(response) { if (response.status == 'connected') { FB.api('/me?fields=first_name', function(data) { var welcomeBlock = document.getElementById('fb-welcome'); welcomeBlock.innerHTML = 'Hello, ' + data.first_name + '!'; }); } } FB.getLoginStatus(function(response) { // Check login status on load, and if the user is // already logged in, go directly to the welcome message. if (response.status == 'connected') { onLogin(response); } else { // Otherwise, show Login dialog first. FB.login(function(response) { onLogin(response); }, {scope: 'user_friends, email'}); } }); ৯৭ জন অস্থায়ী কর্মী নিয়োগের প্রতিবাদ মুর্শিদাবাদে | Raghunathganj - Jangipur
Menu

Unknown Unknown Author
Title: ৯৭ জন অস্থায়ী কর্মী নিয়োগের প্রতিবাদ মুর্শিদাবাদে
Author: Unknown
Rating 5 of 5 Des:
নি য়ম বহির্ভূত ভাবে অস্থায়ী পদে কর্মী নিয়োগের অভিযোগ এ বার উঠল মুর্শিদাবাদে। নিয়োগপত্র বাতিলের দাবিতে মঙ্গলবার বহরমপুরে দফতরের কার্যালয...
নিয়ম বহির্ভূত ভাবে অস্থায়ী পদে কর্মী নিয়োগের অভিযোগ এ বার উঠল মুর্শিদাবাদে। নিয়োগপত্র বাতিলের দাবিতে মঙ্গলবার বহরমপুরে দফতরের কার্যালয়ে সামনে বিক্ষোভ দেখায় ডিওয়াইএফ। পুলিশ এসে তাদের সরিয়ে দেয়। দুপুরের পরে চতুর্থ শ্রেণির ওই ৯৭ জন অস্থায়ী কর্মীর নিয়োগ-প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়েছে বলে দফতর সূত্রের খবর।
ডিওয়াইএফের রাজ্য সম্পাদক জমির মোল্লা বলেন, “সরকারি নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে দলতন্ত্র কায়েম করতেই ওই কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে।” তাঁর অভিযোগ, যে কোনও সরকারি দফতরে কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দেওয়ার পরে মৌখিক-লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হয়ে থাকে। অনেক সময়ে আবেদনের ভিত্তিতে মেধা তালিকা তৈরি করেও কর্মী নিয়োগ করা হয়। মুর্শিদাবাদের ক্ষেত্রে তেমন কোনও পদ্ধতিই মানা হয়নি।
জেলা কৃষি আধিকারিক শ্যামল মজুমদার অবশ্য বলেন, “এই নিয়োগের ব্যাপারে আমি কিছু জানি না। নামের তালিকা তৈরি করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আমাদের দফতরে পাঠায়। সেই মতো নিয়োগ হয়েছে। এর বেশি কিছু আমার পক্ষে বলা সম্ভব নয়।” এর আগে বর্ধমান, জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর, বীরভূমেও এই পদে নিয়োগ হয়েছেন কর্মীরা। বিতর্ক তৈরি হয়েছিল তখনও। কৃষিমন্ত্রী মলয় ঘটক সে সময়ে জানান, রাজ্য সরকার একটি কর্মসংস্থান ব্যাঙ্ক তৈরি করছে। সেই মতোই নিয়োগ-প্রক্রিয়া চলছে। এর মধ্যে দুর্নীতি বা স্বজনপোষণের কোনও প্রশ্নই নেই।
মুর্শিদাবাদ জেলা কৃষি দফতর সূত্রের খবর, মঙ্গলবার সকালে অফিস খোলার পরেই ওই ৯৭ জনের নামের তালিকা-সহ নিয়োগ-সংক্রান্ত নির্দেশ দফতরে এসে পৌঁছয়। গত ৮ মার্চের সই করা কৃষি দফতরের অধিকর্তার পাঠানো ওই নির্দেশে বলা হয়েছে, ২০১২ সালের ১৯ অক্টোবর রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে ওই কর্মী নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়। সেই মতো মাসিক ৬ হাজার ৬০০ টাকার চুক্তিতে চতুর্থ শ্রেণি পদে ওই ৯৭ জনকে নিয়োগ করতে হবে। তালিকায় যাঁদের নাম রয়েছে, তাঁরা বেশির ভাগই দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা। মুর্শিদাবাদের হাতে গোনা কয়েক জন আছেন। নিয়োগ-সংক্রান্ত বিতর্ক নিয়ে কার্যত মুখে কুলুপ এঁটেছেন তালিকাভুক্ত ওই কর্মীরা। তবে মুর্শিদাবাদবাসী তাঁদেরই এক জন জানান, কয়েক মাস আগে রাজ্য কৃষি দফতরে চাকরির আবেদন করেছিলেন। জেলা কৃষি দফতর থেকে সোমবার দুপুরে ফোন আসে। মঙ্গলবারই দফতরে যোগাযোগ করতে বলা হয়।

About Author

Advertisement

Post a Comment

Motion Post

 
Top