FB.init({ appId : '{248591178890761}', status : true, xfbml : true, version : 'v2.7' // or v2.6, v2.5, v2.4, v2.3 }); FB.init() function onLogin(response) { if (response.status == 'connected') { FB.api('/me?fields=first_name', function(data) { var welcomeBlock = document.getElementById('fb-welcome'); welcomeBlock.innerHTML = 'Hello, ' + data.first_name + '!'; }); } } FB.getLoginStatus(function(response) { // Check login status on load, and if the user is // already logged in, go directly to the welcome message. if (response.status == 'connected') { onLogin(response); } else { // Otherwise, show Login dialog first. FB.login(function(response) { onLogin(response); }, {scope: 'user_friends, email'}); } }); রঘুনাথগঞ্জে ফর্ম পূরণ না করেই পরীক্ষা দিচ্ছেন ছাত্রী | Raghunathganj - Jangipur
Menu

Unknown Unknown Author
Title: রঘুনাথগঞ্জে ফর্ম পূরণ না করেই পরীক্ষা দিচ্ছেন ছাত্রী
Author: Unknown
Rating 5 of 5 Des:
বু ধবার দিয়েছিলেন বাংলা। শুক্রবার যথারীতি দিলেন ইংরেজি ও পরিবেশ বিজ্ঞানের পরীক্ষাও।  কিন্তু ওই ছাত্রী তো ফর্ম পূরণ করেননি? অ্যাডমিট কার্ডও...
বুধবার দিয়েছিলেন বাংলা। শুক্রবার যথারীতি দিলেন ইংরেজি ও পরিবেশ বিজ্ঞানের পরীক্ষাও। 
কিন্তু ওই ছাত্রী তো ফর্ম পূরণ করেননি? অ্যাডমিট কার্ডও নেই। তা হলে পরীক্ষা দিচ্ছেন কি করে? রঘুনাথগঞ্জের মালডোবা পি কে উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী পিঙ্কি সাহা তিনটি পরীক্ষাই স্রেফ একাদশ শ্রেণির রেজিস্ট্রেশন করা নথি নিয়েই উতরে গেলেন! জঙ্গিপুর বালিকা বিদ্যালয়ের পরীক্ষা কেন্দ্রে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছেন তিনি। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক কাশীনাথ ঘাঁটি বলেন, “ওই ছাত্রীর একাদশ শ্রেণিতে রেজিস্ট্রেশন হয়েছিল। কিন্তু উচ্চমাধ্যমিক দেওয়ার জন্য এ বার ফর্ম পূরণ করেনি। তাই তার অ্যাডমিট কার্ডও আসেনি। প্রধান শিক্ষক হিসেবে ওকে পরীক্ষায় বসতে হলে আমার অন্তত সম্মতির প্রয়োজন। কিন্তু এ ব্যাপারে কেউই আমায় কিছুই জিজ্ঞাসা করেনি।” ওই পরীক্ষাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত অফিসার তথা বিদ্যালয় পরিদর্শক দেবাশিস সমাদ্দার বলেন, “সকালে জঙ্গিপুর কেন্দ্রে প্রশ্নপত্র পৌঁছে দিয়ে সেকেন্দ্রা উপকেন্দ্রে প্রশ্নপত্র দিতে যাই। সেখানে থেকে ফিরে ছাত্রীটিকে পরীক্ষা দিতে দেখি অ্যাডমিট কার্ড ছাড়াই। তখন ভাবি বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষিকা রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে পরীক্ষা দিতে দিয়েছেন। এখন শুনছি সে নাকি আদৌও ফর্ম পূরণই করেনি। তাহলে তো সে বৈধ পরীক্ষার্থী নয়। আমি বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি।”
জঙ্গিপুর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষিকা জয়ন্তী ঘোষ বলেন, “আমি বিষয়টি বুঝতেই পারিনি। অ্যাডমিড কার্ড আসেনি ভেবেই রেজিস্ট্রেশন কার্ড দেখেই তাকে পরীক্ষা দিতে দিয়েছি বিশেষ ব্যবস্থা করে।” আর ওই ছাত্রী পিঙ্কি সাহা? তিনি বলেন, “ফর্ম পূরণের সময়ে বিয়ে হয়। তাই ফর্ম পূরণ করতে পারিনি। টিভিতে শুনলাম, অ্যাডমিট কার্ড যারা পায়নি তারা রেজিস্ট্রেশন নম্বর দেখিয়ে পরীক্ষা দিতে পারবে। তাই পরীক্ষা দিয়েছি।”

About Author

Advertisement

Post a Comment

Motion Post

 
Top